বর্তমান ভালোবাসা


গালফেন্ড যদি ইয়ারমেট অথবা ছোট
কিংবা বড় যাই হোক না কেন
রিলেশনের পর প্রতিটা গালফেন্ডের
১ম প্রশ্ন তুমি আমাকে বিয়ে করবা কবে?
তখন ছেলেটি উওর দেয় (যদি ছেলেটি
বিবিএ ১ম বর্ষে পড়ে) : "দেখ আমি তো
এখন বিবিএ ১ম বর্ষে পড়চ্ছি বিবিএ
শেষ করতে লাগবে আরো ৪ বছর তার পর
মাষ্টাস করতে ২ বছর। ৬ বছর কিন্তু তূমি
কি পারবা আমার জন্য অপেক্ষা করতে?"
.
মেয়েটি তখন বলে আমি তোমার জন্য ৪
বছর অপেক্ষা করতে পারবো। ছেলেটি
তখন বলে আচ্ছা আমি ৪ বছরের মাঝে
নিজেকে তৈরি করে ফেলবো।
ছেলেটি কিন্তু ভালো করে জানে
মেয়েটিকে সে পাবে না কারন
মেয়েটির ৪ বছরের আগেই বিয়ে হয়ে
যাবে। তারপরও মেয়েটিকে মন প্রাণ
দিয়ে ভালোবাসে শত বাধা আসলেও।
.
অতঃপর যদি ৪ বছর রিলেশনটি টিকে
তাহলে....পালিয়ে বিয়ে করা ছাড়া
উপায় নাই।
.
আর যদি পালিয়ে বিয়ে করে
তাহলেঃ
→→ দুই পরিবারের কেউই তা মেনে
নেয় না। (অধিকাংশ ক্ষেত্রে)
→→ মেয়ের পরিবারকে সমাজের
কাছে মাথা নিচু করে থাকতে হয়।
(১০০%)
→→ এমনি তাদের সন্তান জন্ম নিলেও
অন্যরা সন্তানের জন্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলে।
(যদি... থাক বললাম না। )
→→ বিয়ের পর দুজনের মাঝে ঝগরা
হলেই মেয়েটি বলে আমাকে দেখে
বিয়ে করো নাই? (অনেক দেখেছি)
আমি দেখেছি ভালোবাসার শেষ
পরিনতি।
→→দেখেছি দুজনের বালিশ ভিজানো
কান্না।
→→দেখেছি ডিবেসের মত ঘৃন্য কাজ।
→→দেখেছি শত শত মেয়ে তার মাকে
প্রশ্ন করে মা আমার বাবা কই?
→→দেখেছি ভালোবাসে পুনাঙ্গ রুপ
দিতে বিয়ের আগেই লিটনের ফ্লাটে
যাওয়া।
→→দেখেছি ভালোবাসার নামে
রাত্র জেগে নোংরা কথা বলার
মহাউৎসব।
→→দেখেছি ভালোবাসারর জন্য শত
শত সন্তাকে ডাস্টবিনে ফেলে
দিতে। (এভ্রশন করে)

এই যদি হয় ভালোবাসার নমুনা তাহলে
ধিক্কার জানাই এই কর্পোরেট
ভালোবাসাকে।

Comments

Popular posts from this blog

ফিঙ্গারিং

বাঁকা লিঙ্গ সোজা করার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ টিপস

☬ রক্তদানের ১৩০ টি স্লোগান ☬