ফিঙ্গারিং


---
ছেলেরা করে হস্তমৈথুন অর্থাত্‍ হাতের ভেতর লিঙ্গ রেখে ঝাঁকি দিয়ে দিয়ে বীর্য বের করে ।আর মেয়েরা করে ফিঙ্গারিং (fingering) যার বাঙলা অর্থ হচ্ছে 'অঙ্গুলি সঞ্চালন' অর্থাত্‍ হাতের আঙুল যোনীতে ঢুকিয়ে নাড়াচাড়া  করে মেয়েরা যে উপায়ে কামরস বের করে থাকে ।

আমি পূর্বোক্ত একটা পোস্টটে ছেলেদের হস্তমৈথুন নিয়ে আলোচনা করেছিলাম,আমার টাইমলাইনে খুঁজলেই পাবেন ।

আজ আলোচনা করবো মেয়েদের অঙ্গুলি সঞ্চালন বা ফিঙ্গারিং নিয়ে ।চলুন শুরু করি-

১০ বছর আগেও আমাদের দেশের মেয়েরা ফিঙ্গারিং বুঝতোনা ।
কিন্তু বৈশ্বিক উন্নয়নের ছোঁয়া বাঙলাদেশেও পড়েছে,সামগ্রিক বিশ্বের এগিয়ে যাওয়ার সাথে তাল মেলাতে গিয়ে পিছিয়ে পড়লেও আমাদের দেশের মেয়েরা ধীরে ধীরে পৃথিবীর সাথে তাল মেলাতে শিখছে ।
দেশের প্রায় ৮০% স্কুল,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা এখন ফিঙ্গারিং বোঝে এবং এটা খুব স্বাভাবিক ।
একটা সময় ছিল,মেয়েরা তাদের শরীর সম্পর্কে অজ্ঞ ছিল ,ধর্মীয় কারনও ছিল ।কিন্তু বৈশ্বিক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ফলে মেয়েরা ধীরে ধীরে শরীর সম্পর্কে জানতে শিখেছে ।

কিন্তু যদি মেয়েরা নিজেদের হাতের পাঁচটি আঙুল ব্যবহার করে যোনী খনন করে তাহলে তো তাদের আর ফাঁদ পাততে হবেনা ,ভালবাসাও পবিত্র থাকবে ।

যোনীর খিদে মেয়েদের মনে নানারকম বদ চিন্তার উদ্রেক ঘটায় ।অনেক সময় তারা এই খিদে মেটাতে বিবাহিত পুরুষদেরও ফাঁদে ফেলে ।
যদি এ খিদে তারা আঙুল দিয়ে মেটাতে  শেখে তাহলে আশপাশের পরপুরুষদের প্রেমে হয়তো তারা সহজেই পড়বেনা ।

এইজন্যই আমি বলেছি যে,
ধর্মীয় নিষিদ্ধতা থাকলেও আমি ফিঙ্গারিংকে সাপোর্ট করি ।ফিঙ্গারিং খুব সামান্য জিনিস-ফাঁদ,লিঙ্গ পাল্টানো ও পরকিয়ার থেকে ।
তাই নয় কি ?

ফিঙ্গারিং এর কিছু টিপস ও ট্রিকস আছে যা প্রয়োগে চরম সুখ পাওয়া যায়,যেমন-

যোনীর একটু ভেতরে ভ্যাজিনা থাকে ,ওই ভ্যাজিনাতে নাড়াচাড়া করলে চরম তৃপ্তি পাওয়া যায় ।যদি মধ্যাঙ্গুলি যোনীতে প্রবেশ করানো হয় তাহলে হয়তো ভ্যাজিনা খুঁজে পাওয়া যাবে,কারন মধ্যাঙ্গলি একটু লম্বা তো তাই ।

যারা চিকন মেয়ে ও আঙুল একটু চিকন তাদের জন্য দুইটা আঙুল ঢুকানোই সেরা হবে ।

যারা এই পোস্ট পড়ে সিদ্ধান্ত নিবেন যে ফিঙ্গারিং করবেন অর্থাত্‍ যারা প্রথম শুরু করবেন,তারা প্রথম কিছুদিন ভেতরে আঙুল ঢুকানো থেকে বিরত থাকবেন ।প্রথমে যোনীর উপর আঙুল দিয়ে আলতো করে হাত বুলাবেন,যোনীর চারপাশে চাপ দিবেন,আস্তে আস্তে গতি বাড়াতে হবে ।এভাবে কয়েকদিন করে যোনীকে প্রথমে প্রস্তুত করতে হবে ।

এসময় যদি এক হাত দিয়ে স্তন চাপা যায় তাহলে বেশি মজা পাওয়া যায় ।তবে খেয়াল রাখতে হবে যে,উত্তেজনায় যেনো স্তনে খুব জোরে চাপ না পড়ে ,স্তন মাংসকোষ দিয়ে তৈরি ।অতিরিক্ত জোরে চাপের ফলে মাংসে চাপ খেয়ে ব্রেস্ট বা স্তন ক্যান্সার হওয়ার আশংক থাকতে পারে ।আপনার সঙ্গীর বেলাতেও এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন ।

এবার চলন ফিঙ্গারিং কালীন কিছু সতর্কতার ব্যাপারে জেনে নেই-

সেক্স করতে করতে বা ফিঙ্গারিং করতে করতে একসময় যোনীর আয়তন বেড়ে যায় তখন আঙুলে তৃপ্তি কম পাওয়ার কারনে অনেক বেগুন ,শসা ব্যবহার করে থাকে ।
যারা হোস্টেলে থাকেন তারা খেয়াল রাখবেন বা সতর্ক থাকবেন,
আপনার বান্ধবীর ব্যবহৃত বেগুন,শসা বা এ জাতীয় জিনিস ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন ।
কারন,
আপনার বান্ধবীর দেহে এইডস বা যেকোন যৌনরোগ বা রোগ থাকলে তা আপনার শরীরে চলে আসতে পারে ।

আর ছেলেদের কে একটা কথা বলবো যে,
সেক্স করার সময় হয়তো আপনি নিরাপত্তার কারনে লিঙ্গে কনডম পরে থাকেন কিন্তু অনেক সময় পার্টনারের যোনীতে আপনার নিজের আঙুল দিয়ে ফিঙ্গারিং করিয়ে দিতে মন চাইতে পারে ।
সতর্ক থাকবেন,
যোনীর ভেতরের পর্দাগুলি খুব ধারালো ।যদি ওখানে আঙুল ঢুকিয়ে ফিঙ্গারিং করিয়ে দেন তখন ঘষাতে যদি আপনার আঙুল কেটে যায় বা সামান্য  ক্ষত হয়ে যায় বা আপনার আঙুল যদি আগে থেকে কাটা থাকে তাহলে আপনার পার্টনারের দেহের এইডস ভাইরাস বা যেকোন রোগ আপনার দেহেও আসতে পারে ।

আমার পাঠক ,ভাই ও বন্ধুরা যারা নিয়মিত পতিতাদের কাছে যেয়ে থাকেন তারাও এই ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন ।

আর মেয়েরাও খেয়াল রাখবেন,
যদি আপনার পার্টনারের আঙুলে ক্ষত বা কাটা থাকে তাহলে ফিঙ্গারিং করিয়ে দিতে চাইলে রাজি হওয়া থেকে বিরত থাকুন ।
নাহলে তার দেহে এইডস থাকলে বা যেকোন রোগ থাকলে আপনার দেহেও আসতে পারে ।

সৃষ্টিকর্তা মানুষের দেহে যৌনতা দিয়েছে,জৈবিক চাহিদা তাই মেটানোটা প্রয়োজন ও বাধ্যতামূলক ।
কিন্তু সতর্ক ও সাবধানতা অবলম্বন করাই বুদ্ধিমানের কাজ ।

নিরাপদ ও আনন্দের যৌন জীবন হোক সকলের এই কামনা করি । 

ধন্যবাদ  ।।

Comments

Popular posts from this blog

বাঁকা লিঙ্গ সোজা করার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ টিপস

☬ রক্তদানের ১৩০ টি স্লোগান ☬