মেয়েদের শরীরবিদ্যা

মেয়েদের শরীরবিদ্যা
............

শারীরিক আকৃতি কেমন
হলে কোন মেয়ে কেমন হয়
এই পোস্টটি সেই বিষয়ে ।
যেমন-নাক লম্বা,নাক বোঁচা,
আঙুল লম্বা,আঙুল ছোট
ইত্যাদি ।
এই পোস্টটি ১৭ থেকে ২২ বছরের যুবতী মেয়েদের জন্য প্রযোজ্য ।
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং 
মেয়ে চিনে নিন 😃
...

**
কপাল ছোটঃ
ছোট কপালের মেয়েরা
কপালের মতোই হতভাগী হয় ।
তাদের বিয়ে হয় দেরিতে ।
বেচারীদের বছরের পর
বছর বিছানায় একা একা
ছটফট ছটফট করতে হয়।
এমনকি সুন্দরী হলেও কাজ
হয়না ।কপাল যে ছোট তাই ।

**
কপাল বড়ঃ
যা ভাবছেন তাই-ই ।
কপাল বড় মেয়েদের বিয়ে
হয় তাড়াতাড়ি ।
বুকে পেয়ারা সাইজের স্তন
আর স্তন ঢাকার ওরনা
উঠলেই এদের বিয়ে হয়ে
যায় ।
তবে এই আপুদের দুর্ভাগ্য
হলো,বিয়ের পরও তাদের
স্তনের আকৃতির কোনো
পরিবর্তন হয়না।
ছোট ছোটই থেকে যায়।

**
কান ছোটঃ
কান ছোট বলে এরা
কানেও কিছুটা খাটো হয় ।
আর এই জন্য শশুরবাড়ি
গিয়ে তাদের বরপক্ষের
লোকজনের অনেক কথা
শুনতে হয় ।যেমন-
ও বৌমা,জন্মের সময় কি
ইট-সিমেন্ট দিয়ে তোমার
কান বন্ধ করে দিছিলো নাকি ?
বললাম পানের ডালাটা
আনতে আর নিয়ে আসলে
পানির ডালা ।

**
কান বড়ঃ
কান বড় মেয়েরা শোনে
বেশি ।তবে স্বার্থের বাইরে
কিছু শোনেনা ।
সাধারনত মার্কেটের ব্যাপার
স্যাপার বেশি শোনে ।
প্রেমিক যদি বলে,সোনা
চলো একটু ঘুরে আসি ।
তাহলে কান বড় মেয়েরা
শুনবে-চলো সোনার দোকান
থেকে ঘুরে আসি।

**
চুল ছোটঃ
এরা সাধারনত একটু
ফ্যাশন সচেতন হয় ।
এ ধরনের মেয়েরা শরীরের
দিকেও বেশি নজর দেয় ।
যেমন-
ব্রার সাইজ ৩২ এর
বেশি নেওয়া যাবেনা ।
এতে  পুরুষকে আকৃষ্ট
করা যায়না ।
তারপর আছে কোমড়
প্রশস্ত হওয়া ঠেকানো
ইত্যাদি।

**
চুল বড়ঃ
চুল বড় মেয়েরা ভদ্র
হয় ।তারা অনেকটা চাপা
স্বভাবের ।স্বামীর ঘরে
গিয়েও মেয়েদের এই
স্বভাব যায়না ।স্বামী যদি
আরেকটা মেয়ের সাথে
রাত কাটিয়ে আসে তাতেও
এরা মুখ বুঁঝে থাকে শুধু
গভীর রাতে দু'ফুটা এদের
চোখের কোণ দিয়ে পড়ে ।

**
নাক লম্বাঃ
নাক লম্বা মেয়েরা ছেলে
টাইপের হয় ।ইনাদের
হাত পা ও ছেলেদের মতো
শক্ত হয় ।
ক্রিকেট খেলতে নাক
লম্বা মেয়েরা ওস্তাদ ।
নাক লম্বা মেয়েরা আদর্শ
প্রেমিকা হয় ।
বছরের পর বছর সন্তান
উত্‍পাদনে এরা ওস্তাদ।

**
নাক বোঁচাঃ
নাক বোঁচা মেয়েদের
বুক সাধারনত হিমালয়
পর্বতের মতো উঁচু হয় ।
ছেলেরা এসব মেয়েদের
প্রতি ঝুঁকে থাকে এই উঁচু
পর্বত দেখে ।
নাক বোঁচা মেয়েদের
ক্যারেক্টার একটু লুস থাকে।

**
চোখ ছোটঃ
চোখ ছোট মেয়েরা খুব
সেনসেটিভ হয় ।
এরা খুব ভীতুও হয় ।
ব্যথা সহ্য করতে পারবেনা ।
বাসর রাতে এদের সাথে
যৌন মিলন করতে স্বামীকে
খুব বেগ পেতে হয়।

**
চোখ বড়ঃ

ডাগর ডাগর চোখ বড়
মেয়ে মানেই যৌনতার খনি ।
এরা প্রচন্ড সেক্সি হয় ।
বিছানায় এরা স্বামীকে
সবচেয়ে বেশি আনন্দ দিতে
পারে ।
এ ধরনের মেয়েরা অবশ্য
সংসারের কাজকর্মে
আগ্রহ কম দেখায় ।
সকাল বিকাল রাত এরা
শুধু সেক্সীয় চিন্তাভাবনা
করে কাটায় ।
তাই এদের স্বামীদের
অবস্থা বিয়ের কয়েক মাসের
মধ্যেই দেশী মুরগীর মতো
হয়ে যায়।

**
আঙুল লম্বাঃ

লম্বা আঙুলের মেয়েরা
মেধাবী হয় ।
এদের জীবনে লেখাপড়ার
গুরুত্ব অনেক ।
এরা লেখাপড়া করে বড়
হতে চায় ।
চিকন চাকান লম্বা
আঙুলের মেয়েদের চেহারা
মায়াকাড়া হয় ।
তাই এদের পিছনে ছেলেদের
লাইন থাকে ।
যদিও এরা প্রেম করেনা তবু
ছেলেদের নাকে দঁড়ি দিয়ে
ঘুরাইতে এরা ওস্তাদ ।
আঙুল লম্বা মেয়েদের স্তনে
যতোবার পুরুষের হাত পড়ে
ততোবার তা এক ইঞ্চি,দুই
ইঞ্চি করে বাড়তে থাকে ।
একসময় তা... 😀

**
আঙ্গুল ছোটঃ

আঙুল ছোট মেয়েরা যথেষ্ট
যৌন আবেদনময়ী হয় ।
এদের চোখের দিকে তাকালে
যেকোনো ছেলের পুড়ে
যাওয়ার চান্স থাকে।
যৌন উত্তেজক ইয়াবা আর
আঙুল ছোট মেয়েদের
মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই ।
দুটোই সমান কাজ করে।

**
পা মোটাঃ
এরা সাধারনত আবাল
হয় ।আবালের সংঙ্গাটা
এই মুহুর্তে কিভাবে দিবো
বুঝতে পারছিনা ।
তবে এদের বেসিক জ্ঞান
কম থাকে এবং এরা
সাংসারিক জীবনে সুখী
হয়না ।এদের সাথে প্রেম
করা আর গরুর ঘাস
কাটা এক কথা ।

**
পা চিকনঃ
এরা হিংসুটে হয় ।
তবে সেই হিংসাটা স্বজাতীর
প্রতিই ।অর্থাত্‍ মেয়েদের
প্রতি ।
এদের চেয়ে যদি কোনো
মেয়ে সুন্দর হয় বা যেকোনো
কারনেই একটু এগিয়ে থাকে
তবে এরা ভেতরে ভেতরে
জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ।।

**
নখ ছোটঃ

এরা খুব ভদ্র টাইপের হয়
তবে কিপ্টা হয় ।
টাকা পয়সার ব্যাপারে
এরা মহাকৃপণ ।
তবে এসব কৃপণতা এদের
চেহারা মিষ্টতায় ঢেকে
যায় ।।

**
নখ বড়ঃ

খামচি দিতে এরা ওস্তাদ ।
তবে এরা প্রেমিকা ও
স্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে বেশি
পারফেক্ট ।
তবে একটা কথা,
পান থেকে চুন খসলে
এরা প্রেমিক অথবা স্বামীকে
খামচি দেয় ।
বাসর রাতে সঙ্গমে
অনেক পুরুষের শরীরেই
রক্তক্ষরণ হয় এসব নখবড়
আপুদের জন্য ।

**
ঠোঁট মোটাঃ

অন্যের দোষত্রুটি খুঁজতে
এরা ওস্তাদ ।
কে কি করলো,কি কি পারেনা,
কার কি নেই এগুলা খুঁজে
বেড়ায় যদিও এরা নিজেরাই
কিছু পারেনা ।
তবে,ঠোঁট মোটা মেয়েদের
সেক্স উত্তেজনা বেশি থাকে।

**
ঠোঁট পাতলাঃ

কেউ যদি বলে পৃথিবীতে
স্বর্গের সুখ কিভাবে পাওয়া
যায় ?
আমি বলবো-
পাতলা গোলাপী ঠোঁটে
চুমাচুমি করার যে সুখ
তা স্বর্গের সুখের সমতুল্য ।
পাতলা ঠোঁটের মেয়েদের
চোখ হয় টানাটানা ।
এদের মুখের দিকে তাকালেই
বুঝা যায়-
পৃথিবীতে এরা এসেছে
চুমাচুমি করার জন্য।

**
গাল ভাঙ্গাঃ

স্বাভাবিকভাবেই গাল
ভাঙ্গা মেয়েরা পরিশ্রমী
হয় ।এধরনের মেয়েরা
প্রচন্ড সাংসারিক হয় ।
তবে এদেরকে অত্যাচার করে
একধরনের পৈচাশিক মজা
পাওয়া যায় ।
এরা অনেকটা ক্ষেপাটে
স্বভাবের হয় ।একটা দিলে
স্বামীদেরও একটা দিতে
জানে এরা ।।

**
গাল ফোলাঃ
গাল ফোলা মেয়েরা নম্র
ভদ্র হয় ।
কিন্তু বিয়ের পর এরা
হয় ডাইনী টাইপের ।
এধরনের মেয়েদের বাসর
রাতে ফোলা গাল স্বামীর
কামড়ে লাল হয়ে যায় ।
এদের সেক্স করার ক্ষমতাও
অনেক বেশি হয় ।
ফোলা গাল এদের যৌনতার
মূল উত্‍স ।।
...........

পড়ার জন্য ধন্যবাদ 😊
...........

Comments

Popular posts from this blog

ফিঙ্গারিং

বাঁকা লিঙ্গ সোজা করার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ টিপস

☬ রক্তদানের ১৩০ টি স্লোগান ☬