দশম শ্রেণির একটা মেয়ের ভার্জিনিটি হারানোর কাহিনী শোনাবো আজ।
. মেয়েটা একটা স্কুলের টপ ছাত্রী। সুন্দরী। স্মার্ট। ভালো ফ্যামিলির। তার উপর সাইন্সের স্টুডেন্ট। . মেয়েটার গল্পটা কালকে একজনের মুখ থেকে পুরোটা শুনলাম। আমি আগেও হালকা পাতলা জানতাম। যতটুকু জানি বলছি। নাম, স্কুলের নাম আপাতত হাইড থাকুক। . দশম শ্রেণীতে বসেই সে জরিয়ে যায় একটা ছেলের প্রেমে। ভালো ছাত্রীরা যখন কারো পাল্লায় পরে অবশ্যই খুব ভালোবেসেই পরে। সেও পরেছিলো। . একটা পর্যায়ে সে প্রেমে পরে এমন পর্যায়ে চলে যায় ছেলেটাকে নিজের শরীরটাই দিয়ে দেয়। ভার্জিনিটি বিলিয়ে দেয়। আবার এমন একটা পর্যায় ও এসে যায় যখন মেয়েটার পেটে বাচ্চা থাকে ওই ছেলেটার। ছেলেটাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়না। . দশম শ্রেণীতে পড়তে থাকা একটা মেয়ে প্রেম করে এটাই হয়ত মর্ডান যুগের নিদর্শন। প্রেমে পরে নিজের ভার্জিনিটি, নিজের শরীর অন্য কাউকে দিয়ে কিসের ভালোবাসা সেটাই আজকাল বুঝা মুশকিল। বরং ভালোবাসার প্রমান করতে গিয়ে নিজের সব বিসর্জন দেয়া, তার উপর উল্টে একটা জীবনকে মৃত ঘোষনা করা কতটা অন্যায়ের কাজ এটা তাদের ধারণার বাইরে। . তোমরা মেয়েরা ক্লাস ৭/৮ থেকেই এখন প্রেমে জরিয়ে যাও আবেগের বসে। শেষমেস প্রেমের প্রমান দেয...