যৌন শিক্ষার আসর-০২

যৌন শিক্ষার আসর-০২
---

এটা আমাদের সবার জানা উচিত যে,
একটা ছেলের থেকে একটা মেয়ে অতি কম বয়সেই যৌন অনুভূতিপ্রবণ হয়ে ওঠে ।
আমি যখন ক্লাস থ্রি তে পড়তাম তখন আমি সেক্স,প্রেম এসবের কিছুই জানতাম না ।
কিন্তু আমি স্পষ্টত দেখেছি,
ক্লাসের অনেক মেয়ে ঐসময় প্রেম পিরিতি করেছে পাড়ার বড় বড় ছেলেদের সাথে ।

মূলত,
পিরিয়ড শুরু হওয়ার সাথে সাথে একটা মেয়ের দেহ যৌন অনুভূতিপ্রবণ হয়ে ওঠে ।
তখন মেয়েরা দেহের বিভিন্ন অংশ স্পর্শ বা চাপে যৌন শিহরণ পায় । যৌন শিহরণ হচ্ছে মধুর মতো ।একবার এ শিহরণ যার দেহ পায় সে এ শিহরণ পেতে চায় শুধু ।

আমি এই ব্যাপারে কয়েকটা উদাহরণ দিলেই ব্যাপারটা সবার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যাবে-

১।
সদ্য স্তনে গজানো মেয়েদের দিকে খেয়াল করবেন ।দেখবেন যে যখন তারা বই হাতে নিয়ে স্কুলে যায় তখন বুকে চেপে ধরে ।এই চেপে ধরাতে স্তনের উপর চাপ পড়ে,স্তনের বোঁটাতে চাপ লাগলেই শিহরণ পায় মেয়েরা ।
আমি বলছিনা যে,সব মেয়েই এই জন্য বুকে বই চেপে ধরে ।
আমাদের দেশ গরীব দেশ ।স্কুল ব্যাগ কেনার সামর্থ্য অনেক পরিবারের থাকেনা ।তাই আমাদের দেশে বুকে বই নেওয়াটা বেশ জনপ্রিয় ।
কিন্তু,এই জনপ্রিয়তা শুধু দারিদ্রপিড়িত জনগোষ্ঠীর ব্যাপায়ে আমি স্বীকার করতে রাজি
তবে খেয়াল করে দেখবেন,
স্কুল,কলেজ,ভার্সিটির অসংখ্য মেয়ে বুকে বই চেপে চলে ।এদের সবাই গরীব নয় ।এরা অনেকেই বুকে বই চেপে যৌনসুখ পায় ।
কিছু মেয়েরা ছেলেদের সাথে কথা বলার সময় বুকে বই চেপে রাখে আর কথা বলতে বলতে হাসে ।এরা শুধু কথা শুনে ও বলে যে হাসে তা নয় ।একই সময় বিপরীত লিঙ্গের কথার স্বরে স্বরে এরা বুকে বই জোরে চেপে ধরে যৌনসুখ অনুভব করে ।এটা মেয়েদের খুব সাধারন একটা শিহরিত হওয়ার পদ্ধতি ।

২।
অনেক মেয়েকে দেখবেন,
ছোট শিশুদের পেলেই বুকে জোরে জড়িয়ে ধরে ।আমরা ভাবি,সে হয়তো আদর করে দিচ্ছে শিশুটি ।আসলে এটা যৌন শিহরিত হওয়ার আরেকটা পদ্ধতি ।
যখন একটি শিশুকে কোলে নেওয়ার ছলে মেয়েরা বুকে চেপে ধরে তখন স্তনের উপর প্রচন্ড চাপ পড়ে ।আর চাপ মানেই তাপ,তাপ মানেই গরম ।
কিছু মেয়েকে আবার দেখবেন,ছেলে শিশুদের ঠোঁটে,গালে চুমু খেতে ।এটা কি শুধুই আদর স্নেহ ।
নাহ,আমি মানতে নারাজ ।
যখন একটা মেয়ে একটা ছেলে শিশুর ঠোঁটে,গালে চুমু খাবে তখন নিশ্চিত থাকুন সে ঐ চুমুতে চুমুতে নিজের দেহের ভেতরের যৌনতাকে নাড়িয়ে নিচ্ছে ।
তবে এটা আপন ভাই-বোনের ভেতর হয়না ।কারন আমরা কখনো কি আমাদের বোনের ওরনা ছাড়া বুক দেখে সেক্সফিল করি,বলেন ?

এরপর আছে কোলবালিশ ।
অনেক মেয়েদের কোলবালিশ ছাড়াই হয়না ।
কেন ! ঘুমাতে কোলবালিশের কি প্রয়োজন ?

আপনি একটা ছেলে ?
আপনি কি কোলবালিশ শুধু জড়িয়ে শুয়েই থাকেন ?
দুই পায়ের মাঝে রেখে লিঙ্গে চাপ দেন না ?ঘষাঘষি করেন না ?

ঠিক একই ভাবে যেসব মেয়েদের কোলবালিশ ছাড়া চলেনা তারা কোলবালিশকে উরুর মাঝে নিয়ে যোনীতে চাপ দেয়,ঘষা দেয় ।এতে স্পষ্টত যৌন অনুভূতি হয় ।

অনেকে এই কাজটা বালিশ দিয়েই চালিয়ে দেয় ।একটা মেয়ের বিছানায় ডাবল বালিশ তাই থাকাটা অবশ্যই অস্বাভাবিক ।

আমি মনে করি,যেসব মেয়ে বলে যে কোলবালিশ ছাড়া তার ঘুম হয়না,এদেরকে অতি দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেওয়া উচিত ।
এটা প্রত্যেক পিতা মাতা এবং অভিভাবকদের বুঝা উচিত ।

একই ভাবে,
ব্যাগ থাকতে বই বুকে নেওয়া,ছোট শিশুদের জোরে বুকে চেপে ধরা এসব স্বাভাবিক ব্যাপার নয় ।  
এর মানে,
মেয়েটির দেহে যৌনতা এসেছে,তার দেহের নদীতে বয়ে চলেছে যৌনতার অনুভূতি ।এই অনুভূতি শুধু অনুভূতি নয়,জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির থেকেও বেশি জ্বালাময়ী এই অনুভূতি ।

ধন্যবাদ :-)

Comments

Popular posts from this blog

ফিঙ্গারিং

বাঁকা লিঙ্গ সোজা করার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ টিপস

☬ রক্তদানের ১৩০ টি স্লোগান ☬