Posts

Showing posts from November, 2019

যোনী ব্যবসা :

- - - - - যোনী হচ্ছে মেয়েদের দেহের অভ্যন্তরীণ  জরায়ু থেকে বিস্তৃত হয়ে দুই পায়ের মাঝখান পর্যন্ত গুহাবিশেষ অঙ্গ । এই যোনী খুবই পবিত্র ও মহান জায়গা । পৃথিবীর সমস্ত মহান ও কল্যাণকর মানুষের জন্ম হয়েছে ঐ যোনী থেকে । তাই যোনীকে আমি খুবই পবিত্র জিনিস ভাবী এবং অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখি । যোনী মেয়ে দেহের সবচেয়ে সেনসেটিভ অঙ্গ যে অঙ্গে পুরুষের সামান্য ছোঁয়াতে কেঁপে ওঠে সমস্ত দেহ । কিন্তু বর্তমান সময়ে এই যোনীকে আমার আর পবিত্র ও সম্মানীয় মনে হয়না । এখনকার স্কুল,কলেজ ও ভার্সিটির মেয়েরা এই যোনীকেন্দ্রিক একটা অবৈধ ব্যবসা চালু করেছে,যার নাম প্রেম । প্রেমের মতো একটা মহান ও পবিত্র জিনিসকে নিয়ে মেয়েরা যোনীকেন্দ্রিক যে ব্যবসা খুলেছে তার ক্রেতা হচ্ছে ছেলেরা । হিসাবটা বুঝলেন না ? চলুন কথার ডালা খুলে দিয়ে বুঝাই- এখনকার মেয়েদের হাতে থাকে বড় বড় ফোন,বাপ-মা তাদের এসব তুলে দেয় । মেয়েরা ওসব ফোনে গরম গরম ভারতীয় নেহা কাক্কারদের গান,ভিডিও দেখে দেখে হট হয়ে যায়।  ছেলেরা হট হলে ঝাঁকি দিয়ে বীর্য বের করে  শান্ত হতে পারে কিন্তু ছেলেদের মতো মেয়েদের বীর্যপাত হয়না । যদি কোন মেয়ে বলে যে,তার যোনী দিয়ে বীর্যপাত হয়...

কোন এলাকার মেয়ে কেমন ?

-- ১৭ থেকে ২২ বছরের  মেয়েগুলি হয় সবচেয়ে আকর্ষণীয় ।এ সময়ে মেয়েদের শরীর ও মনে আলাদা একটা জৌলুস ছড়ায় । কেউ শরীর খায়,কেউ মন চায় । এই সময়ের মেয়েদের কিশোরী কিংবা মহিলা বলা হয়না, টসটসে যুবতী বলা হয় । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই  বয়সের মেয়েরা অধিকাংশ পুরুষের কামনার বস্তু হয় । আজকে আমরা এই বয়সী মেয়েদের অঞ্চল ভিত্তিক অজানা কথা জানবো ।সেটা হচ্ছে,কোন এলাকার মেয়ে কেমন হয় তাই । কথা না বাড়িয়ে চলুন অল্প  কথায় জেনে নেই, কোন এলাকার মেয়ে কেমন । তারপর না হয় ঝোঁপ বুঝে কোপ মাইরেন 😋 #ঢাকাঃ ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী । এ অঞ্চলের যুবতী মেয়েরা অধিকাংশই খানটি টাইপের । দেশে উত্‍পাদিত কনডমের  বড় মার্কেট হচ্ছে ঢাকা । এ বিভাগের মেয়েরা কনডমের স্ট্রবেরি ফ্লেভারটা বেশি পছন্দ করে । এদের যৌনাঙ্গ আর সাগরের গভীরতা দুটোই সমান । ঢাকার মেয়েরা ফিঙ্গারিং এবং বেগুন ব্যবহারে ওস্তাদ । #খুলনাঃ পৃথিবীর সর্ববৃহত্‍ ম্যানগ্রোভ বন,বাংলাদেশের প্রাণ সুন্দরবনের কোলে খুলনা বিভাগ অবস্থিত । খুলনা বিভাগের উচ্চমাত্রার খারাপ মেয়ে,বুঝতে দেয়না  যে তারা খারাপ । এরা তলে তলে ডুবিয়ে জল  খায় ।এরা প্রেমে তেমন পটু না হলেও ভীষণ রক...

মিথিলা এবং খানকিরা

___________ আমার পূর্বোক্ত সকল পোস্টের  ফলাফল হচ্ছে এই পোস্ট- সবসময় আমি বলেছি যে এই দেশের স্কুল,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে গড়ে উঠছে হাজার হাজার খানকি।  মিথিলা হচ্ছে তেমনই একজন খানকি৷  একটা কথা মনে রাখবেন, দেশে দুই প্রকারের খানকি আছে বলেই আমরা জানি৷  এক প্রকার হচ্ছে তারা যারা অসহায়,গরীব,পেট ও পরিবার চালাতে তাদের যোনি বেঁচতে হয়৷  এদেরকে আমি অবশ্য সম্মান করি,খানকি বলিনা,বলি শ্রমজীবী। কারন এরা শ্রম দেয়,টাকা আয় করে,সংসার চালায়,জীবন সংগ্রাম করে৷  এদের এই জীবন বরণ করার পিছনে সম্পর্ণ দায়ী সমাজ ও রাষ্ট্র৷  দ্বিতীয় প্রকারের খানকি হচ্ছে তারা যারা প্রেম ও বন্ধুত্বের নামে সেক্স আনন্দ পেতে চায়৷  এরা স্কুল,কলেজ ও ভার্সিটিতে পড়ে৷  বাপ-মা অল্প বয়সে আদর করে এদের হাতে তুলে দেয় ধামড়া ধামড়া ফোন,ওসব ফোনে তারা প্রথমে ভারতীয় হট হট হিন্দি গান শোনে৷  আপনার কি মনে হয়? ওসব ওদের যোনি কাঁপায় না?  ওদের প্লাজু কামরসে ভেজায় না?  ওদের শিরায় শিরায় শিহরণ জাগায় না?  এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর একটাই "হ্যা"৷  আর এর ফলাফল জানতে চান? চোখ খুলে তাকিয়ে দেখুন চ...

প্রেমিকাকে বেঁধে রাখার দুর্দান্ত ৩ টি কৌশল.

সময়টা এখন এমন যে,ছেলেদের জন্য প্রেম টিকিয়ে রাখাটা আর হিমালয় পর্বত জয় করাটা এক কথা । মেয়েরা এখন ছেলেদের নাকে দঁড়ি দিয়ে ঘুরায় । কিন্তু সব ছেলেদের পারেনা ।বেশিরভাগ ভাল ও মধ্যবিত্ত ছেলেগুলিকে মেয়েরা খেয়ে দেয়ে ছেড়ে দেয় ।তারপর অন্য একটা ধরে ।বিবাহের আগপর্যন্ত মেয়েরা এই ধরাধরি চালিয়ে যায় ।বিবাহের পরও কেউ কেউ থামেনা ।স্বামী অফিসে গেলে পাশের বাসার ছেলেকে মিসকল দেয় তারপর ভরদুপুরে লেপ্টালেপ্টি করে । যাক সে কথা, আজকে আমি সেইসব ছেলেদের জন্য কিছু দুর্দান্ত টিপস নিয়ে এসেছি,শুধুমাত্র সেই ছেলেগুলির জন্য যারা তাদের প্রেমিকাকে প্রচন্ড ভালবাসা সত্ত্বেও তারা ছ্যাকা খায় এবং মেয়েটি তাদের চোখের সামনে দিয়ে আরেকটা ছেলের সাথে ফস্টিনস্টি করে বেড়ায় । আসো তাহলে ভাই, দুর্দান্ত সেই কৌশলগুলি শিখে নাও- এক নং কৌশল - সেক্সে পারদর্শী হতে হবে । তুমি যদি সেক্সের ব্যাপারে দুর্বল হয়ে থাকো এই স্টেপেই কেটে পড়ো ভাই । অহনকার মেয়েদের পায়জামা অলটাইম গরম থাকে ।ঐ পায়জামা ঠান্ডা করতেই তারা একের পর এক ছেলে পাল্টায় ।যদি কেউ অত্যন্ত সুনিপুণ ভাবে ঐ গরম পায়জামা ঠান্ডা করতে পারে মেয়েরা তার জন্য জীবনও দিয়ে দিতে পারে । ভাইরে বুঝতে হবে, এখনকা...

"শিক্ষা হোক গণমুখী"

আমাদের দেশে স্কুল,কলেজে পড়তে  প্রচুর টাকা লাগে,অবশ্য সেটা  শুধুই প্রাইভেট আর কোচিং করতেই৷  বাঙলাদেশ সরকার ঠিকই সুব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষা অর্জনে টাকার উপস্থিতি কমিয়ে দিয়েছে।  কিন্তু প্রাইভেট আর কোচিং বাণিজ্য সরকারের মহান উদ্দেশ্যকে প্রতিনিয়ত চোখ রাঙানী দেয়।  এটাকে আমার দেশদ্রোহীতা মনে হয়৷  কিছুদিন আগে, আমাদের এখানে এক স্কুলে এসএসসিতে পোলাপানের ফর্ম ফিলাপে ৪২০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে!  এটা কেমন কথা???  যেখানে সরকার ১৫০০-২০০০ টাকায় ফর্ম ফিলাপ নিচ্ছে সেখানে ৪২০০ টাকা নেয় কোন যুক্তিতে!  খোঁজ নিয়ে জানতে পারছি,ওটা নাকি কোচিংয়ের জন্য নিচ্ছে৷  অথচ, সরকার থেকেই কোচিং সম্পর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, এ ব্যাপারে হাই-কোর্টেরও আদেশ আছে৷  কিন্তু সেটার বাস্তবায়নে কেউ কি তৎপর???  আমার মনে হয় এই ব্যাপারে তৃণমল প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতাদের সরাসরি হস্তক্ষেপ জাতি কামনা করতেই পারে৷  বঙ্গবন্ধু একটা কথা বলেছিলেন- "শিক্ষা হোক গণমুখী"  সেটা কি হচ্ছে?  প্রাইভেট,কোচিংয়ের যে রমরমা ব্যবসা খুলে বসেছে একটা চক্র তা কি গণমুখী???  অনেকেই যুক্তি খা...

যৌনতা !

------- এটা আমাদের সবার জানা উচিত যে, একটা ছেলের থেকে একটা মেয়ে অতি কম বয়সেই যৌন অনুভূতিপ্রবণ হয়ে ওঠে । আমি যখন ক্লাস থ্রি তে পড়তাম তখন আমি সেক্স,প্রেম এসবের কিছুই জানতাম না । কিন্তু আমি স্পষ্টত দেখেছি, ক্লাসের অনেক মেয়ে ঐসময় প্রেম পিরিতি করেছে পাড়ার বড় বড় ছেলেদের সাথে । মূলত, পিরিয়ড শুরু হওয়ার সাথে সাথে একটা মেয়ের দেহ যৌন অনুভূতিপ্রবণ হয়ে ওঠে । তখন মেয়েরা দেহের বিভিন্ন অংশ স্পর্শ বা চাপে যৌন শিহরণ পায় । যৌন শিহরণ হচ্ছে মধুর মতো ।একবার এ শিহরণ যার দেহ পায় সে এ শিহরণ পেতে চায় শুধু । আমি এই ব্যাপারে কয়েকটা উদাহরণ দিলেই ব্যাপারটা সবার কাছে ক্লিয়ার হয়ে যাবে- ১। সদ্য স্তনে গজানো মেয়েদের দিকে খেয়াল করবেন ।দেখবেন যে যখন তারা বই হাতে নিয়ে স্কুলে যায় তখন বুকে চেপে ধরে ।এই চেপে ধরাতে স্তনের উপর চাপ পড়ে,স্তনের বোঁটাতে চাপ লাগলেই শিহরণ পায় মেয়েরা । আমি বলছিনা যে,সব মেয়েই এই জন্য বুকে বই চেপে ধরে । আমাদের দেশ গরীব দেশ ।স্কুল ব্যাগ কেনার সামর্থ্য অনেক পরিবারের থাকেনা ।তাই আমাদের দেশে বুকে বই নেওয়াটা বেশ জনপ্রিয় । কিন্তু,এই জনপ্রিয়তা শুধু দারিদ্রপিড়িত জনগোষ্ঠীর ব্যাপায়ে আমি স্বীকার করতে রাজি তবে খেয়া...