একটি সৌভাগ্যবান এবং একটি দুর্ভাগ্যবান পুঁটিমাছের গল্প
একটি সৌভাগ্যবান এবং একটি দুর্ভাগ্যবান পুঁটিমাছের গল্প
---
সিলেটের :-D একটা পুকুরে দুইটা পুঁটিমাছ ছিল যারা একে অন্যের বন্ধু ।
মনে করি,
একজনের নাম 'অ',অন্যজনের নাম 'ক' ।
একদিন সকালে অ আর ক দুই বন্ধু মিলে ঘুরতে বের হলো ।
ঐদিন সকালে ঐ পুকুরে বাড়ির দুইটা যুবতী মেয়ে গোসল করতে নামলো ।
একটা মেয়ে বিবাহিত,অন্যটি অবিবাহিত ।
পুঁটিমাছ দুটো মনের সুখে ঘুরতেছিল ।
ঘুরতে ঘুরতে হঠাত্ তারা দুইজনে পথ হারিয়ে দুইদিকে চলে গেলো ।
দুইটা অন্ধকার গুহায় অ আর ক হারিয়ে গেল ! :-D
পরদিন সকালে ঐ দুটো মেয়ে আবার গোসল করতে আসলো ।
তারপর কিছুক্ষণ পর অ আর ক আবার একে অন্যকে দেখতে পেল ।তারা দুজনে একে অন্যকে দেখে খুশিতে কোলাকুলি করতে লাগলো ।
তারপর অ,ক কে বললো-
দোস্ত কাইল তুই কৈ হারায় গেছিলি ?
আমি একা একটা অন্ধকার গুহার ভেতর বন্দী হয়ে গেছিলাম :-D
ক বললো-
হ রে দোস্ত ,আমিও তো ।একটা অন্ধকার গুহায় আঁটকা পড়েছিলাম ।কি যে বিপদে ছিলাম রে দোস্ত :-D
অ বললো-
আমি অবশ্য তেমন বিপদে পড়িনি ।
শুধু ঐ যে পুকুর পাড়ে দেখিস গাছে লম্বা লম্বা বেগুন ঐখান থেকে বোধহয় একটা বেগুন পানিতে ছিঁড়ে পড়েছিল ।কাল সারারাত ঐ বেগুনটা গুহার মুখে আঁটকে ছিল রে দোস্ত :-D
প্রথমে ভয় পাইছিলাম ।ভয়ে একসময় ঘুম চলে আসে ।সকালে দেহি গুহার মুখে বেগুন নাই ।তাড়াতাড়ি বের হয়ে তোর দেখা পেলাম ।
তা দোস্ত তোর কি হইছিলো রে ?
ক কাঁদো কাঁদো স্বরে বলতে লাগলো-
দোস্ত আমি তো এক ভয়ংকর গুহায় আঁটকে পড়ে গেছিলাম ।
শিকড় বাকড়ে ভরা ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকারময় এক গুহা :-D
কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম টের পাইনি ।
তারপর একসময় কিসের যেনো নড়াচড়ায় ঘুম ভেঙ্গে গেলো :-D
দোস্ত তারপর কি দেখলাম শোন-
ইয়া বড় একটা শোলমাছ শিকড় বাকড় উপড়ে আমার দিকে ধেয়ে আসছে :-D
আমি তো ভয়ে কুড়ামুড়া দিয়ে এক কোনায় লেপ্টে থাকি ।
তাও ঐ শোলমাছটা আমাকে ছাড়েনি ।আমাকে খেতে একের পর এক কামড় দিচ্ছিল :v :v
দোস্ত তখন কলিজা শুকায় গেছিল ।রাখে আল্লা মারে কে ।দোস্ত ঐ শালা শোলমাছ আমাকে ধরতে পারেনি ।
মনে হয় ধরতে না পেরে রাগ হয়ে একসময় আমার গায়ে শালা বমি করে দেয় ! ইয়াক ইয়াক দোস্ত আমি তখন কোনরকম শিকড় বাকড় ধরে এদিক সেদিক দৌঁড়িয়ে পালিয়েছিলাম :-D
ক বললো-
কি সাংঘাতিক রে !
তারপর কি হলো দোস্ত ?
অ বললো-
তারপর একসময় আলোর দেখা পেলাম ।এক দৌঁড়ে বাইরে এসেই দেখি তুই ।
দোস্ত আমার শিক্ষা হয়ে গেছে ।আমি আর কোনদিন এদিকে ঘুরতে আসবোনা ।
ক বললো-
হ রে দোস্ত তুই বড় বাঁচা বেঁচে গেছিস ।
চল দোস্ত আমরা এদিক ছেড়ে বাড়ি চলে যাই ।
অ বললো-
হ দোস্ত তাড়াতাড়ি চল তাড়াতাড়ি ।ওরে মা,শোলমাছটা কি বড় ছিল রে আল্লা ।বড় বাঁচা বাঁচছি :-D
---
সিলেটের :-D একটা পুকুরে দুইটা পুঁটিমাছ ছিল যারা একে অন্যের বন্ধু ।
মনে করি,
একজনের নাম 'অ',অন্যজনের নাম 'ক' ।
একদিন সকালে অ আর ক দুই বন্ধু মিলে ঘুরতে বের হলো ।
ঐদিন সকালে ঐ পুকুরে বাড়ির দুইটা যুবতী মেয়ে গোসল করতে নামলো ।
একটা মেয়ে বিবাহিত,অন্যটি অবিবাহিত ।
পুঁটিমাছ দুটো মনের সুখে ঘুরতেছিল ।
ঘুরতে ঘুরতে হঠাত্ তারা দুইজনে পথ হারিয়ে দুইদিকে চলে গেলো ।
দুইটা অন্ধকার গুহায় অ আর ক হারিয়ে গেল ! :-D
পরদিন সকালে ঐ দুটো মেয়ে আবার গোসল করতে আসলো ।
তারপর কিছুক্ষণ পর অ আর ক আবার একে অন্যকে দেখতে পেল ।তারা দুজনে একে অন্যকে দেখে খুশিতে কোলাকুলি করতে লাগলো ।
তারপর অ,ক কে বললো-
দোস্ত কাইল তুই কৈ হারায় গেছিলি ?
আমি একা একটা অন্ধকার গুহার ভেতর বন্দী হয়ে গেছিলাম :-D
ক বললো-
হ রে দোস্ত ,আমিও তো ।একটা অন্ধকার গুহায় আঁটকা পড়েছিলাম ।কি যে বিপদে ছিলাম রে দোস্ত :-D
অ বললো-
আমি অবশ্য তেমন বিপদে পড়িনি ।
শুধু ঐ যে পুকুর পাড়ে দেখিস গাছে লম্বা লম্বা বেগুন ঐখান থেকে বোধহয় একটা বেগুন পানিতে ছিঁড়ে পড়েছিল ।কাল সারারাত ঐ বেগুনটা গুহার মুখে আঁটকে ছিল রে দোস্ত :-D
প্রথমে ভয় পাইছিলাম ।ভয়ে একসময় ঘুম চলে আসে ।সকালে দেহি গুহার মুখে বেগুন নাই ।তাড়াতাড়ি বের হয়ে তোর দেখা পেলাম ।
তা দোস্ত তোর কি হইছিলো রে ?
ক কাঁদো কাঁদো স্বরে বলতে লাগলো-
দোস্ত আমি তো এক ভয়ংকর গুহায় আঁটকে পড়ে গেছিলাম ।
শিকড় বাকড়ে ভরা ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকারময় এক গুহা :-D
কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম টের পাইনি ।
তারপর একসময় কিসের যেনো নড়াচড়ায় ঘুম ভেঙ্গে গেলো :-D
দোস্ত তারপর কি দেখলাম শোন-
ইয়া বড় একটা শোলমাছ শিকড় বাকড় উপড়ে আমার দিকে ধেয়ে আসছে :-D
আমি তো ভয়ে কুড়ামুড়া দিয়ে এক কোনায় লেপ্টে থাকি ।
তাও ঐ শোলমাছটা আমাকে ছাড়েনি ।আমাকে খেতে একের পর এক কামড় দিচ্ছিল :v :v
দোস্ত তখন কলিজা শুকায় গেছিল ।রাখে আল্লা মারে কে ।দোস্ত ঐ শালা শোলমাছ আমাকে ধরতে পারেনি ।
মনে হয় ধরতে না পেরে রাগ হয়ে একসময় আমার গায়ে শালা বমি করে দেয় ! ইয়াক ইয়াক দোস্ত আমি তখন কোনরকম শিকড় বাকড় ধরে এদিক সেদিক দৌঁড়িয়ে পালিয়েছিলাম :-D
ক বললো-
কি সাংঘাতিক রে !
তারপর কি হলো দোস্ত ?
অ বললো-
তারপর একসময় আলোর দেখা পেলাম ।এক দৌঁড়ে বাইরে এসেই দেখি তুই ।
দোস্ত আমার শিক্ষা হয়ে গেছে ।আমি আর কোনদিন এদিকে ঘুরতে আসবোনা ।
ক বললো-
হ রে দোস্ত তুই বড় বাঁচা বেঁচে গেছিস ।
চল দোস্ত আমরা এদিক ছেড়ে বাড়ি চলে যাই ।
অ বললো-
হ দোস্ত তাড়াতাড়ি চল তাড়াতাড়ি ।ওরে মা,শোলমাছটা কি বড় ছিল রে আল্লা ।বড় বাঁচা বাঁচছি :-D
Comments
Post a Comment