ভার্জিনিটি
ভার্জিনিটি
- - -
আমাদের দেশে মেয়েদের ভার্জিনিটি খুব দামি জিনিস ।
মেয়েদের যোনীর খানিকটা ভেতরে একটা ছোট্ট পাতলা পর্দা থাকে ।এটাকে বলা হয় সতীচ্ছেদ পর্দা ।এই পর্দা যখন ছিঁড়ে যায় তখন রক্ত বের হয় ।এই যোনীই সেই কাঙ্খিত ভার্জিনিটির আসল রহস্য ।এই পর্দা যার থাকেনা সে নন ভার্জিন মেয়ে আর যার থাকে সে ভার্জিন মেয়ে,বাংলায় যাকে আমরা কুমারী বলেই চিনি ।
দেশের স্কুল,কলেজ,ভার্সিটির মেয়েদের যে হালচাল তাতে আমার সন্দেহ হয় যে ভার্জিন মেয়ে কি আদৌ আছে !
আজ থেকে কয়েক যুগ পিছনে চলুন ।
কি চমত্কার ছিল নারী সমাজ !
এই বাংলাদেশে কত মহিয়সী নারীর পদচারণা ছিল একসময় ।
জাহানারা ইমাম,সুফিয়া কামাল,কাকনবিবি ।
এখন তারা কি আছে ?
সেরকম চেতনার কোন মেয়েকেওতো দেখিনা ।
এখন যা আছে তা সব শেয়ানা মেয়ে,
ভার্জিনিটি খোয়ানো মেয়ে সব ।
রাঁস্তায় নামলে আবার কিছু মেয়ে দেখতে পাই যারা হিজাবী,আঁটসাঁট করা রংঢং বোরখা পরা থাকে ।বেশ রূপবতী দেখতে ।
এরা এই পোশাক আশাক দিয়ে কি প্রমাণ করতে চায় কে জানে !
আসলে এরা খানকি ,এরাই মাগী ।
এসব বোরখা পরতে ও খুলতে এরা বেশ ওস্তাদ ।
দেশীয় সেক্স ভিডিওর ৫০% এর যোগান এরাই দেয় ।
আরেকদল মেয়ে আছে যারা কথিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে ।এদের আবার সবার কয়েকটা বেস্ট ফ্রেন্ড থাকে ।
তাদের দিয়ে ফুট ফরমাশ খাটায় ।তারা যখন চুদতে চায়,ভোদাটা পেতে দেয় ।
এরা বাঙালী সংস্কৃতির শিমুল ফুলের মতো খাঁটি রঙের বন্ধুত্বের সংজ্ঞাটা নষ্ট করে ফেলেছে ।
আর এক শ্রেণীর মেয়ে আছে যারা ভাল ছেলেদের অফারে রাজি হয়না ।ভদ্র প্রেমিকদের তারা পাত্তা দেয়না ।এদেরকে আমি বলি চোদনরাণী ।এরা জানে যে,একটা ভাল ছেলে বছরের পর বছর তাকে শুধু ভালবেসেই যাবে কিন্তু একবারো চুদতে চাইবেনা ।
তাই এরা ভাল ছেলে এড়িয়ে চলে আর তাদের অফারে রাজি হয় যারা তাদের চুদে ভোদার রফা দফা করতে পারে ।
আরেকদল আছে যাদের হাতে ধামড়া ধামড়া ফোন থাকে,ফোনে আবার হট গান থাকে ।গান দেখতে দেখতে যখন হট হয়ে যায় তখন তাদের পায়জামা গরম হয়ে যায় ।গরম পায়জামা ঠান্ডা করতে চটি পড়ে,মাস্টারবেট করে আবার কেউ কেউ আমার স্ট্যাটাসও পড়ে :-)
অনেকের হয়তো শুনতে খারাপ লাগছে,তাইনা ?
আমারো বলতে খারাপ লাগছে তবু বলতে হয় ।চোখে আঙুল ঢুকিয়ে সত্য না চিনিয়ে দিলে বাঙালী সত্যকে বিশ্বাস করতে চায়না ।
স্কুল,কলেজ,ভার্সিটিতে প্রেম,বেস্ট ফ্রেন্ড এসবের ছলে চোদনরাণী হয়ে তারপর একসময় ঐসব মেয়েরা বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চায় ।না না কথিত সেসব চোদনখোর প্রেমিককে তারা বিয়ে করেনা ,বিয়ের স্বপ্নও দ্যাখেনা ।ওসব সাময়িক ।
তারা বিয়ের জন্য ভিড় জমায় তাদের দোয়ারে যাদেরকে তারা একসময় ফিরিয়ে দিতো 'ভাল ছেলে' বলে ।এসব ভাল ছেলেগুলিকেই একদিন তারা বিয়ে করতে চায়,সংসার করতে চায় ।
ভার্জিনিটি খোয়ানো এসব মেয়েদের একদিন বিয়ে হয় ।বাসর করে লালশাড়ি পরে বসে থাকে ।তখন তাদের কি মনে হয় !
এই চোদন তো তারা বহুবার খেয়েছে তাহলে আজ এতো ভোং ভাং কিসের ?
লজ্জায় ঘুমটা পরে থাকবে,ঘুমটা সরালেই লজ্জায় চোখ বন্ধ থাকবে ।
তারপর যখন উপ্তা করে চুদবে তখন গগণ বিদারী চিত্কার করবে ।
চিত্কার কেন !
বাসর রাতে চিত্কার করতে হয় কেন জানেন ?
একটা লিঙ্গ যখন যোনী দিয়ে ঢোকে তখন সেই পাতলা পর্দা ছিঁড়ে যায়,তখন ব্যথায় মেয়েরা চিত্কার করে ।
কিন্তু এসব খানকিরা কেন বাসর রাতে চিত্কার করবে ?
করবে তো এইজন্য যে তাদের স্বামীকে তারা এটা বোঝায় যে,
আমি চিত্কার করতেছি অতঃপর আমি ভার্জিন ।
এখনকার বিবাহতে অধিকাংশ পুরুষ এই চিত্কার প্রতারণার স্বীকার ।।
Comments
Post a Comment